যিলহজ্জের ১ম দশকের গুরুত্ব ও ফযিলত:-
আল্লাহ তা‘আলা ইরশাদ করেন:
﴿وَالْفَجْرِ وَلَيَالٍ عَشْرٍ ; وَالشَّفْعِ وَالْوَتْرِ ; وَاللَّيْلِ إِذَا يَسْرِ﴾
সরল অনুবাদ: শপথ ফজরের, শপথ দশ রাত্রির, শপথ জোড় এবং বেজোড়ের, শপথ রাত্রির যখন তা বিদায় হতে থাকে।
প্রাককথা: আল্লাহ তা‘আলা সৃষ্টিকর্তা হিসাবে যে কোন বস্তুর শপথ করা তাঁর জন্য বৈধ। পক্ষান্তরে মানব জাতির জন্য শুধুমাত্র আল্লাহর সত্তাগত নাম এবং গুণবাচক নামের শপথ বৈধ। রাসূল বলেন:
مَنْ حَلَفَ بِغَيْرِ اللَّهِ فَقَدْ أَشْرَكَ
অর্থ: যে আল্লাহর নাম ব্যতীত অন্য কিছুর শপথ করবে, সে শিরকে নিমজ্জিত হবে। আর আল্লাহ তা‘আলা শপথকৃত বিষয়ের গুরুত্ব অনুধাবনের জন্য, শপথকৃত বিষয়ে মানুষের বিশ্বাসকে সুদৃঢ় করার জন্য এবং তাঁর ওয়াহদানিয়্যাত বা একত্ববাদ, রুবুবিয়্যাত বা কতৃত্ব, উলুহিয়্যাত বা প্রভুত্ব ইত্যাদি প্রমাণের জন্য বিভিন্ন বিষয়ের শপথ করেছেন। উল্লেখিত আয়াতগুলোতে আল্লাহ তা‘আলা এমনি পাঁচটি বিষয়ের শপথ করেছেন। প্রথম বিষয় হচ্ছে ফজরের শপথ, ফজর দ্বারা কী উদ্দেশ্য এ ব্যাপারে তাফসীরকারকদের মাঝে ইখতেলাফ রয়েছে। আলী, ইবনে আব্বাস ও ইবনে যুবায়ের বলেন, এর দ্বারা সুবহে সাদিক উদ্দেশ্য। [সুবহে সাদিক হল ঐ উজ্জ্বল আলো যা পূর্ব দিগন্তে প্রশস্ত আকারে দেখা যায়, যার পর আর কোন অন্ধকার আসে না বরং আলো বৃদ্ধি পেতে পেতে সূর্যোদয় ঘটে] কেননা এ সময়ের মাধ্যমে রাতের অন্ধকার দূরীভূত হয়ে দিনের আলোর বিচ্ছুরণ ঘটে এবং সিয়ামের সূচনা শুরু হয়। আল্লাহ তা‘আলা অন্য স্থানে সুবহে সাদিক সম্পর্কে বলেন: وَالصُّبْحِ إِذَا تَنَفَّسَ
অর্থ: শপথ সুবহে সাদিকের যখন তা আবির্ভূত হয়। কেউ বলেন, এর দ্বারা ফজরের সালাত উদ্দেশ্য। কেননা আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
﴿ إِنَّ قُرْآنَ الْفَجْرِ كَانَ مَشْهُودًا ﴾
অর্থ: ফজরের সালাত পরিলক্ষিত হয় বিশেষভাবে। এখানে প্রথম মতটি অধিক নিকটবর্তী। সুবহে সাদিক উদ্দেশ্য হলে প্রত্যেক দিনের সুবহে সাদিক উদ্দেশ্য? না বিশেষ দিনের সুবহে সাদিক উদ্দেশ্য? আলী, ইবনে আব্বাস ও ইবনে যুবায়ের বলেন: প্রত্যেক দিনের সুবহে সাদিক। মুজাহিদ ও ইকরিমা বলেন: যিলহজ্জ মাসের দশম তারিখের সুবহে সাদিক। ইবনে আব্বাসের এক রেওয়ায়াতও কাতাদাহ -এর মতে মুহাররমের প্রথম সুবহে সাদিক। কেননা তা চন্দ্র বছরের প্রথম দিন।
দ্বিতীয় বিষয় হচ্ছে, দশ রাত্রির শপথ, জমহুরের মতে, দশ রাত্রি দ্বারা যিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিন উদ্দেশ্য। যেমন আল্লাহ তা‘আলা ইরশাদ করেন:
﴿وَيَذْكُرُوا اسْمَ اللَهِ فِي أَيَّامٍ مَعْلُومَاتٍ ﴾
অর্থ: তারা যেন নির্দিষ্ট দিনগুলোতে আল্লাহর নাম উচ্চারণ করতে পারে। ইবনে আব্বাস, আবু মুসা আল আশয়ারী, মুজাহিদ, ক্বাতাদাহ, ইকরিমা প্রমুখের মতে أَيَّامٍ مَعْلُومَاتٍ দ্বারা যিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিন উদ্দেশ্য। উল্লেখ্য যে, আরবি ভাষায় কখনো রাত দ্বারা দিনও উদ্দেশ্য হয়) যিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিন উদ্দেশ্য নেয়ার কারণ হচ্ছে, এর মধ্যে আরাফার দিবস রয়েছে। এ দিবসের ব্যাপারে রাসূল বলেন:
مَا مِنْ يَوْمٍ أَكْثَرَ مِنْ أَنْ يُعْتِقَ اللهُ فِيهِ عَبْدًا مِنَ النَّارِ، مِنْ يَوْمِ عَرَفَةَ، وَإِنَّهُ لَيَدْنُو، ثُمَّ يُبَاهِي بِهِمِ الْمَلَائِكَةَ، فَيَقُولُ: مَا أَرَادَ هَؤُلَاءِ؟ ”
অর্থ: আল্লাহ তা‘আলা আরাফার দিবসে সবচেয়ে বেশি জাহান্নামিকে মুক্ত করেন। আর তিনি দুনিয়ার আকাশে নেমে আসেন এবং ফেরেশতাদের সাথে তাদের বিষয়ে গর্ব করে বলেন: এরা কী চায়? এ আরাফার দিবসে ইসলাম ধর্মকে পরিপূর্ণ করা হয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
﴿الْيَوْمَ أَكْمَلْتُ لَكُمْ دِينَكُمْ وَأَتْمَمْتُ عَلَيْكُمْ نِعْمَتِي وَرَضِيتُ لَكُمُ الْإِسْلَامَ دِينًا﴾
অর্থ: আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীন পূর্ণাঙ্গ করলাম। তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বীন হিসেবে মনোনীত করলাম। এ আয়াতের ব্যাপারে জনৈক ইয়াহুদি উমর বিন খাত্তাব -কে বলেছিল, তোমাদের কিতাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি আয়াত রয়েছে, যদি আমাদের ইয়াহুদি সম্প্রদায়ের উপর তা অবতীর্ণ হত, তবে তা অবতীর্ণের দিবসকে আমরা উৎসবের দিবস হিসাবে গ্রহণ করতাম। উমর বললেন, তা কোন আয়াত? ইয়াহুদি ওপরের আয়াতটি তেলাওয়াত করলে উমর বললেন: আমি অবশ্যই জানি, কোন দিবসে ও কোথায় তা অবতীর্ণ হয়েছে। তা শুক্রবার আরাফার ময়দানে অবস্থানকালে অবতীর্ণ হয়েছে। তাছাড়া এ দশ দিনের মধ্যে রয়েছে কুরবানীর দিন, যেদিনের ব্যাপারে রাসূল বলেন:
إِنَّ أَعْظَمَ الْأَيَّامِ عِنْدَ اللَّهِ تَبَارَكَ وَتَعَالَى يَوْمُ النَّحْرِ، ثُمَّ يَوْمُ الْقَرِّ
অর্থ: আল্লাহর কাছে সর্বশ্রেষ্ঠ দিন কুরবানীর দিন, অত:পর পরবর্তী দিন তথা যিলহজ্জ মাসের এগারতম দিন। তা ছাড়া যিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনেরও অনেক গুরুত্ব রয়েছে। রাসূল -এ সম্পর্কে বলেন:
্রمَا مِنْ أَيَّامٍ الْعَمَلُ الصَّالِحُ فِيهَا أَحَبُّ إِلَى اللَّهِ مِنْ هَذِهِ الْأَيَّامِগ্ধ يَعْنِي أَيَّامَ الْعَشْرِ، قَالُوا: يَا رَسُولَ اللَّهِ، وَلَا الْجِهَادُ فِي سَبِيلِ اللَّهِ؟ قَالَ: ্রوَلَا الْجِهَادُ فِي سَبِيلِ اللَّهِ، إِلَّا رَجُلٌ خَرَجَ بِنَفْسِهِ وَمَالِهِ، فَلَمْ يَرْجِعْ مِنْ ذَلِكَ بِشَيْءٍগ্ধ
অর্থ: যিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের আমলের চেয়ে অন্য কোনো দিনের আমল আল্লাহর কাছে অধিক প্রিয় নয়। সাহাবীগণ বললেন: আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের চেয়েও প্রিয়?
রাসূল বলেন: আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের চেয়েও প্রিয়, তবে যদি কেউ জীবন এবং সম্পদ নিয়ে জিহাদে বের হয় অতঃপর ফিরে না আসে। যিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের আমল যেহেতু আল্লাহর কাছে অধিক প্রিয়, তাই এসব দিনে সব ধরনের পাপাচার থেকে খালেস তাওবা করে নিম্নের আমলগুলো করা দরকার।
সিয়াম রাখা : নিঃসন্দেহে উত্তম আমলসমূহের অন্যতম সিয়াম সাধনা করা। তাই এসব দিবসে বেশি বেশি নফল সিয়াম রাখা। বিশেষ করে আরাফার দিবসে সিয়াম রাখা, কারণ রাসূল বলেন:
صِيَامُ يَوْمِ عَرَفَةَ، أَحْتَسِبُ عَلَى اللهِ أَنْ يُكَفِّرَ السَّنَةَ الَّتِي قَبْلَهُ، وَالسَّنَةَ الَّتِي بَعْدَهُ،
অর্থ: আমি আল্লাহর কাছে আশা রাখি আরাফার দিবসের সিয়ামের মাধ্যমে পূর্বের ও পরের এক বছরের গুনাহ মোচন করবেন। আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ও প্রশংসা বর্ণনা করা: আল্লাহর নৈকট্য লাভের সবচেয়ে উত্তম ও সহজ পথ হচ্ছে তাঁর যিক্্র করা। বিশেষ করে এসব দিবসে গুরুত্বের সাথে তা করা।
কারণ রাসূল বলেন:
“ما مِنْ أَيْامٍ أَعْظَمَ عِنْدَ اللَّهِ وَلَا أَحَبَّ إِلَيْهِ العملُ فِيهِنَّ، مِنْ هَذِهِ الْأَيْامِ الْعَشْرِ، فَأَكْثِرُوا فِيهِمْ مِنَ التَّهْلِيلِ وَالتَّكْبِيرِ وَالتَّحْمِيدِ”
অর্থ: যিলহজ্জ মাসের দশ দিবস আল্লাহর কাছে সর্বশ্রেষ্ঠ দিবস, আর এসব দিবসের আমল আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় আমল। সুতরাং এসব দিবসে তোমরা তাহলীল তথা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, তাকবীর তথা আল্লাহু আকবার এবং তাহমীদ তথা আল-হামদু লিল্লাহ বেশি বেশি পাঠ কর।
ওমরাহ ও হাজ্জ করা : রাসূল বলেন:
تَابِعُوا بَيْنَ الحَجِّ وَالعُمْرَةِ، فَإِنَّهُمَا يَنْفِيَانِ الفَقْرَ وَالذُّنُوبَ كَمَا يَنْفِي الكِيرُ خَبَثَ الحَدِيدِ، وَالذَّهَبِ، وَالفِضَّةِ، وَلَيْسَ لِلْحَجَّةِ المَبْرُورَةِ ثَوَابٌ إِلَّا الجَنَّةُ
অর্থ: তোমরা হাজ্জ ও ওমরাহ পরপর একত্রে পালন কর। কেননা এ দুটি দরিদ্র্যতা ও গুণাহসমূহ এমনভাবে দূর করে দেয় যেমন কামারের হাপর লোহা ও সোনা-রূপার ময়লা দূর করে দেয়। আর গ্রহণযোগ্য হাজ্জের বিনিময় জান্নাত ছাড়া আর কিছুই নয়। এগুলো ছাড়া আমরা এসব দিবসে কুরআন তেলাওয়াত, নফল সালাত, সাদকা, ইসতেগফার, আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করা, প্রতিবেশির প্রতি সদয় হওয়া, ইয়াতিম ও অসহায়দের খোঁজ খবর রাখা এবং কল্যাণকর ও আল্লাহভীতি প্রভৃতি কাজ বেশি বেশি করা। ইবনে আব্বাস -এর এক মত অনুযায়ী, দশ রজনী দ্বারা রামাযানের শেষ দশক উদ্দেশ্য। কেননা তাতে লাইলাতুল ক্বদর রয়েছে, যে রজনীর ইবাদাত হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও উত্তম। এ দশ রজনীর ইবাদাতের ব্যাপারে রাসূল ছিলেন খুব সজাগ। আয়শা রাসূলের দশ রজনীর ইবাদাতের ব্যাপারে বলেন:
كَانَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَجْتَهِدُ فِي الْعَشْرِ الْأَوَاخِرِ، مَا لَا يَجْتَهِدُ فِي غَيْرِهِ
অর্থ: রাসূল রামাযানের শেষ দশকে ইবাদতে এত বেশি সচেষ্ট থাকতেন, যা তিনি অন্য সময় করতেন না।
আবু জাফর ইবনে জারীর মতে, দশ রজনী দ্বারা মুহাররম মাসের প্রথম দশ দিন উদ্দেশ্য। এখানে তিনটি মতের মধ্যে প্রথম মতটি অধিক গ্রহণযোগ্য তথা যিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিন। তৃতীয় ও চতুর্থ বিষয় হচ্ছে, জোড় এবং বেজোড়ের শপথ। মুজাহিদ ও আতিয়্যাতুল আওফি বলেন: জোড় দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে সকল সৃষ্টিজগত (৮/৩৯২), কেননা আল্লাহ তা‘আলা সমস্ত সৃষ্টিকে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
﴿وَمِنْ كُلِّ شَيْءٍ خَلَقْنَا زَوْجَيْنِ لَعَلَّكُمْ تَذَكَّرُونَ﴾
অর্থ: আমি সবকিছু জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ করতে পার। যথা ঈমান ও কুফর, সৌভাগ্য ও দুর্ভাগ্য, দিন ও রাত, আলো ও অন্ধকার, শীত ও গ্রীষ্ম এবং নর ও নারী ইত্যাদি। অপর পক্ষে বেজোড় দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে আল্লাহ রব্বুল আলামীন। যেমন রাসূল বলেন:
إِنَّ اللَّهَ وِتْرٌ يُحِبُّ الوِتْرَ،
অর্থ: নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা বেজোড়, তাই তিনি বেজোড়কে পছন্দ করেন। দহহাক বলেন: জোড় দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে যিলহজ্জ মাসের দশ তারিখ। আর বেজোড় দ্বারা উদ্দেশ্য আইয়ামুত তাশরীকের দিনগুলো। ইবনে আব্বাস, ইকরিমা বলেন: জোড় দ্বারা জিলহজ্জের দশ তারিখ ও বেজোড় দ্বারা জিলহজ্জের নয় তারিখ তথা আরাফার দিবস উদ্দেশ্য। কেননা রাসূল বলেন:
“إِنَّ الْعَشْرَ عَشْرُ الْأَضْحَى، وَالْوَتْرُ يَوْمُ عَرَفَةَ، وَالشَّفْعُ يَوْمُ النَّحْرِ”.
عشرহচ্ছে যিলহজ্জ মাসের ১০ দিন, الْوَتْر হচ্ছে আরাফার দিবস এবং شفع হচ্ছে জিলহজ্জের দশম তারিখ। পঞ্চম বিষয় হচ্ছে, রাতের শপথ যা বিদায় হয়। কোন রাত তা নির্দ্ধারণে মুফাসসিরদের মাঝে ইখতেলাফ রয়েছে। কুরতুবী বলেন: সকল রাত উদ্দেশ্য। কেউ বলেন: মুজদালিফার রাত, কেননা এ রাতে সকল হাজী মুজদালিফায় একত্রিত হন। আবার কেউ কেউ বলেন: কদরের রাত বোঝানো হয়েছে, কারণ এ রাতের ইবাদাত হাজার মাসের ইবাদাতের চেয়েও উত্তম।
দারস থেকে শিক্ষণীয় বিষয়সমূহ:
১. আল্লাহর সত্তাগত নাম ও গুণবাচক নাম ব্যতীত শপথ করা শিরক।
২. সুবহে সাদিকের সময় হল গুরুত্বপূর্ণ সময়।
৩. যিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিবসের আমল আল্লাহর কাছে অত্যন্ত প্রিয়।
৪. আরাফার দিবসে অসংখ্য জাহান্নামীকে মুক্তি দিয়ে থাকেন।
৫. যিলহজ্জ মাসের দশম তারিখ সর্বশ্রেষ্ঠ দিন।
আব্দুল্লাহ বিন আইউব, অধ্যয়নরত, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মদিনা, সৌদি আরব।
দারসুল কুরআন- মাসিক তর্জুমানুল হাদীস ৪র্থ বর্ষ-৪র্থ সংখ্যা (জুলাই-২০২১)
রেফারেন্স:
সুনানে আবূ দাউদ হা: ৩২৫১
ইবনে কাসীর-পৃ: ৮/৩৯০
সূরা তাকভীর আয়াত: ১৮
আযওয়াউল বায়ান, মুহাম্মদ আমীন আশ-শানকিত্বী-পৃ: ৮/৫১২
সূরা ইসরা আয়াত: ৭৮
ইবনে কাসীর-পৃ: ৮/৩৯০
ফাতহুল বায়ান ফি মাক্বাসিদিল কুরআন-পৃ: ১৫/২১৩
ইবনে কাসীর-পৃ: ৮/৩৯০
সূরা হাজ্জ আয়াত: ২৮
ইবনে কাসীর-পৃ: ৫/৫১৫
সহীহ মুসলিম হা: ১৩৪৮
সূরা মায়িদা আয়াত: ৩
সহীহ বুখারী হা: ৪৫
আবূ দাউদ হা: ১৭৬৫, সহীহ
আবূ দাউদ হা: ২৪৩৮
সহীহ মুসলিম হা: ১১৬২
মুসনাদ আহমাদ হা: ৫৪৪৬, সহীহ
তিরমিযী হা: ৮১০, হাসান
ইবনে কাসীর-পৃ: ৮/৩৯১
সহীহ মুসলিম হা: ১১৭৫
সূরা যারিয়াত আয়াত: ৪৯
তিরমিযী হা: ৪৫৩ সহীহ
ফাতহুল বায়ান ফি মাক্বাসিদিল কুরআন-পৃ: ১৫/২১৫
ইবনে কাসীর-পৃ: ৮/৩৯১
মুসনাদ আহমাদ হা: ১৪৫১১ সহীহ