Short biography of Imam Bukhari (RA): Name, Birth and Descent…

রমযান মাসের দিনে সিয়াম ও রাতে কিয়াম: গুনাহ মোচন এবং জান্নাতে প্রবেশের এক অবারিত সুযোগ (সাথে রয়েছে তারবীহর সালাত সম্পর্কে কিছু কথা) ▬▬▬▬????????????▬▬▬▬ নি:সন্দেহে রমাযান মাস পাপ-পঙ্কিলতা থেকে পরিশুদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভ এবং চির সুখের নীড় জান্নাতে প্রবেশের এক অতুলনীয় সুযোগ। কেবল সৌভাগ্যবানরাই এই সুযোগ লাভ করে ধন্য হয়। তাই আসুন আমরা…

Short biography of Imam Bukhari (RA): Name, Birth and Descent

ইমাম বুখারী (রঃ)এর সংক্ষিপ্ত জীবনীঃ ইমাম বুখারী (রঃ) হচ্ছেন সমকালীন মুহাদ্দিছদের ইমাম হাফেয আবু আব্দুল্লাহ্ মুহাম্মাদ বিন ইসমাঈল বিন ইবরাহীম বিন মুগীরা বিন বারদিযবাহ আলজু’ফী। তাঁকে আমীরুল মুমিনীন ফীল হাদীছও বলা হয়। ১৯৪ হিঃ সালের ১৩ই শাওয়াল জুমআর রাত্রিতে তিনি বুখারা নামক স্থানে জন্ম গ্রহণ করেন। শৈশব কাল ও জ্ঞান অর্জনঃ শিশুকালেই তাঁর পিতা ইন্তেকাল…

Question: Is it okay to recite ‘Alhamdu lillah’ while praying, and hi, ‘La Hawla Walla Kuwaita Illa Billah’ or ‘Aujubillahi Minash Shayatani’s rajim’?

উত্তর: ???? নামাজ রত অবস্থায় হাঁচি আসলে অধিক বিশুদ্ধ মতে ‘আলহামদু লিল্লাহ’ পাঠ করা জায়েজ আছে। এ ব্যাপারে হাদিস হল: আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, إِذَا عَطَسَ أَحَدُكُمْ فَلْيَقُلْ: الحَمْدُ لِلَّهِ “তোমাদের কেউ হাঁচি দিলে সে যেন আলহামদুলিল্লাহ বলে।” (সহিহুল বুখারী, হাদিস নং-৬২২৪) এখানে সাধারণভাবে যে কোনো সময় হাঁচি…

প্রশ্ন: নামাজ রত অবস্থায় হাঁচি আসলে ‘আলহামদু লিল্লাহ’ আর হাই আসলে ‘লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’ বা ‘আউযুবিল্লাহি মিনাশ শয়ত্বানির রাজীম’ পাঠ করা জায়েয কি?

উত্তর: ???? নামাজ রত অবস্থায় হাঁচি আসলে অধিক বিশুদ্ধ মতে ‘আলহামদু লিল্লাহ’ পাঠ করা জায়েজ আছে। এ ব্যাপারে হাদিস হল: আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, إِذَا عَطَسَ أَحَدُكُمْ فَلْيَقُلْ: الحَمْدُ لِلَّهِ “তোমাদের কেউ হাঁচি দিলে সে যেন আলহামদুলিল্লাহ বলে।” (সহিহুল বুখারী, হাদিস নং-৬২২৪) এখানে সাধারণভাবে যে কোনো সময় হাঁচি…

যদি কেউ মোবাইল থেকে কিংবা মুখস্থ থেকে কুরআন পড়ে তার সওয়াব কি কম হবে?

আলহামদুলিল্লাহ। কুরআন তেলাওয়াতের ক্ষেত্রে উত্তম হচ্ছে- যেভাবে পড়লে ব্যক্তির একাগ্রতা বাড়ে সেভাবে তেলাওয়াত করা। যদি মুখস্থ থেকে পড়লে একাগ্রতা বাড়ে তাহলে সেটাই উত্তম। আর যদি মুসহাফ থেকে পড়লে কিংবা মোবাইল থেকে পড়লে একাগ্রতা বাড়ে তাহলে সেটা করা উত্তম। ইমাম নববী (রহঃ) ‘আল-আযকার’ গ্রন্থে (পৃষ্ঠা- ৯০-৯১) বলেন: “মুসহাফ থেকে কুরআন পড়া মুখস্থ থেকে পড়ার চেয়ে উত্তম।…